ফাংশান কি? ফাংশান এর ব্যবহার
ফাংশান কি?
কম্পিউটার কি-বোর্ডের একেবারে উপরে থাকা এই ১২টি বাটনের কাজ বিভিন্ন। উইন্ডোজ থেকে ম্যাক, আলাদা অপারেটিং সিস্টেমের জন্য এদের ব্যবহার বিভিন্ন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১২টি ফাংশান কি থাকলে কোনও কোনও ক্ষেত্রে অতিরিক্ত fn কি থাকে । প্রতিটা ফাংশান কি-র কাজ কিন্তু বিভিন্ন। উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই কি- গুলির প্রতিটার কাজ দেখে নিন এক নজরে। বেশির ভাগ সফ্টওয়্যারের ক্ষেত্রে এটি হেল্প বাটন হিসাবে কাজ করে। উইন্ডোজের নিজস্ব হেল্প কি- ও F1। কোনও হাইলাইটেড ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করার শর্টকাট এই কি। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে কোনও ডকুমেন্ট খুলতে alt + ctrl + f2 ব্যবহার করা হয়।
উইন্ডোজ ডেস্কটপের ক্ষেত্রে এই বাটন সার্চের কাজ করে। ডস মোডে এই বাটন আপনার লেখা শেষ লাইন আবার ফিরিয়ে আনবে। উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ক্ষেত্রে এই বাটন অ্যাড্রেস বার খোলার কাজ করে।
অ্যাক্টিভ উইন্ডো একবারে বন্ধ করতে
alt +f4 ব্যবহার করা হয়। যে কোনও ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে একবারে Find, Replace, Go To ডায়লগ উইন্ডো খোলা যায়। যে কোনও ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এই বাটন অ্যাড্রেস বারে কার্সার নিয়ে যায়।
কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ভলিউম কমানো যায়। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড এবং আউটলুকের ক্ষেত্রে বানান এবং ব্যাকরণ চেক করার জন্য এই বাটন ব্যবহৃত হয়। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ভলিউম বাড়ানো যায়। উইন্ডোজকে সেফ মোডে খুলতে এই বাটন ব্যবহার করা হয়।
কিছু কম্পিউটারে এই কি দিয়ে উইন্ডোজ রিকভারি সিস্টেম শুরু করা যায়। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে। কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ব্রাইটনেস কমানো যায়। যে কোনও অ্যাক্টিভ উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে মেনু বার খোলা হয়।
কিছু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ব্রাইটনেস বাড়ানো যায়। যে কোনও ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ফুল স্ক্রিন মোড অ্যাক্টিভ করা যায়। কিছু কম্পিউটারে
ctrl +f11 দিয়ে লুকনো পার্টিশন অ্যাক্টিভ করা যায়। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে কোনও ফাইল সেভ করতে এই কি ব্যবহৃত হয়।
প্রোগ্রমিং এর কলা কৌশল
প্রোগ্রামিং করার সময় ধৈর্য্য ধরে রাখাই একটা চ্যালেন্জ। লম্বা সময় সমস্যা নিয়ে চিন্তা করে একদম সমস্যা ভিতরে ঐ সময় পর্যন্ত থাকতে হয়, যতক্ষন সমাধান না হয়। এই আর্টিকেলে কিছু টিপস দিচ্ছি, প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। কাজ হয়।
১.কোডিং করতেছেন এমন সময় একটা complexity আসল। ব্যাস সমস্যা শুরু, আর চিন্তা করতে ইচ্ছা করেনা। দেখবেন যখনই প্রবলেম আসে তখনই সেখানে সময় ব্যায় বাদ দিয়ে ফেসবুক বা অনলাইন পত্রিকায় চলে গেছেন। তখন মনোযোগ কোডিং এ ধরে রাখতে সাথে সাথে চেয়ার থেকে উঠে যান, ১/১.৫ মিনিট এদিক ওদিক হেটে এসে আবার বসুন। দেখবেন আবার কোডিং এ মাথা ঘামানোর এনার্জি চলে এসেছে। গ্যারান্টি।
২. ব্যক্তিগত প্রজেক্টে কাজ করার সময়, বেশি প্লান করিয়েন না। যেমন আজকে সারাদিনে অমুক অমুক কাজ করব, আজকেই লগিন সিস্টেমটা কমপ্লিট করব, ডেটাবেসের ডিজাইনটা আজই শেষ করব ইত্যাদি। বেশি প্লান করে বসলে সেদিন আর কোন কাজই হয়না। অল্প অল্প কাজ করুন কিন্তু প্রতিদিন করুন। প্রতিদিন ছোট একটা কাজ হলেও করুন।
৩. সামাজিক সাইটগুলিতে থাকুন তবে শুধু ব্রাউজিং এর জন্য নয় বরং এসব ব্যবহার করে নিজের উপর চাপ বৃদ্ধি করুন। বিভিন্ন সাইটে কিংবা ব্লগে আর্টিকেল লিখুন। নিজের কোড শেয়ার করুন।
stack over flow কিংবা এরুপ জায়গাগুলিতে জড়িয়ে পড়ুন। যখনি আপনার আর্টিকেলে অনেক টিউমেন্ট পড়বে, মানুষ এটা ওটা প্রশ্ন করবে তখনি কোডিং এর স্পৃহা বাড়বে। চিন্তা করতে বাধ্য হয়ে যাবেন।
মোটকথা রিলাক্স হয়ে কাজ করতে হবে। তারাহুরা করে চিন্তা করলে গভীরে যাওয়া যায়না। এই রিলাক্স মুড আনতে যে কাজ করা দরকার সেটাই করতে হবে।
সকল ওয়েব ব্রাউজারের শর্টকাট কী
ওয়েব ব্রাউজার ডেভেলপাররা ভালো করেই জানে যে ব্যবহারকারীরা কি দেখতে এবং করতে পছন্দ করে, যখন তারা একটি ব্রাউজার ব্যবহার করে।
এটা বিশেষ করে ফায়ারফক্স, ক্রম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা এবং সাফারির ক্ষেত্রে সত্য।
প্রায় প্রতিটি ওয়েব ব্রাউজার একটি বিশাল সংখ্যক প্রচলিত কীবোর্ড শর্টকাট শেয়ার করে। এছাড়াও, প্রত্যেকটি ব্রাউজারের নিজস্ব প্রচুর কীবোর্ড শর্টকাট আছে, তবে প্রত্যেকটি ব্রাউজারের কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলো জানা থাকলে একদিকে যেমন খুব সহজেই যেকোনো ব্রাউজারে সুইচ করা যাবে, তেমনি সময়ও প্রচুর বাঁচবে।
আজকের টিউনে আমি এই কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলোই আপনাদের দেখাবো যা সকল ওয়েব ব্রাউজারে কাজ করবে।
ট্যাবের ক্ষেত্রে
Ctrl + N– একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে।
Ctrl + key (1-8) – সংখ্যার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + 9 – সর্বশেষ ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + Tab – পরবর্তী ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + Page Up একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।
Ctrl + Page Down ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।
Ctrl + Shift + Tab – পূর্ববর্তী ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + W, Ctrl + F4 – বর্তমান ট্যাবকে বন্ধ করবে।
Ctrl + T – একটি নতুন ট্যাব ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + T – সর্বশেষ বন্ধ হওয়া ট্যাবটি পুনরায় ওপেন হবে।
Alt + F4 –বর্তমান উইন্ডোকে বন্ধ করবে। (প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য কাজ করবে।)
মাউস এবং কীবোর্ডের সমন্বয়ে
Ctrl + Left Click –বর্তমান ট্যাবটিকে দৃশ্যমান রেখে একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে।
Shift + Left Click – একটি নতুন উইন্ডোতে লিংক ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + Left Click –একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে। (নতুন ট্যাবটি দৃশ্যপটে থাকবে।) মাউসের মাঝে (চাকায়) ক্লিক করে – কোন একটি ট্যাবের মাঝখানে মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের মাঝখানে চাপ দিলে ট্যাবটি বন্ধ হয়ে যাবে। ন্যাভিগেশন
F5 – রিফ্রেশ / রিলোড।
Ctrl + F5 – রিফ্রেশ করবে এবং বর্তমান পেজের ব্রাউজার ক্যাশ রিসেট করবে। (পুরো পেজটাকে পুনরায় ডাউনলোড করবে।)
Alt + Left Arrow, Backspace – আগের পেজে ব্যাক করবে।
Alt + Right Arrow, Shift + Backspace – যেই পেজ থেকে ব্যাক করা হয়েছে আবার সেই পেজে ফরোয়ার্ড করবে।
Escape – পেজ লোড বন্ধ হয়ে যাবে।
Alt + Home –হোমপেজে ফিরে যাবে। (ব্রাউজারে যেই হোমপেজ সেট করা আছে।) জুম্ ইন ও আউট
Ctrl and +, Ctrl + Mousewheel Up – জুম্ ইন।
Ctrl and -, Ctrl + Mousewheel Down – জুম্ আউট।
Ctrl + 0 – ডিফল্ট (১০০%) জুমে রিসেট করবে।
F11 – ফুল স্ক্রিন মোড, এক্সিট ফুল স্ক্রিন মোড। স্ক্রলিং
Space, Page Down – এক ধাপ নিচের দিকে স্ক্রল করবে।
Shift + Space, Page Up – এক ধাপ উপরের দিকে স্ক্রল করবে।
Home – পেজের একদম উপরে স্ক্রল করবে।
End – পেজের একদম নিচে স্ক্রল করবে।
Ctrl + L, Alt + D, F6 – অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট হবে।
Ctrl + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সটের আগে www এবং পরে .com যুক্ত হয়ে ওয়েবসাইট লোড হবে।
সার্চ
Alt + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সট সম্পর্কিত সার্চ রেজাল্ট একটি নতুন ট্যাবে ওপেন হবে।
Ctrl + K, Ctrl + E – ব্রাউজারের বিল্ট-ইন সার্চ বক্স সিলেক্ট করবে অথবা অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট করবে যদি ব্রাউজারের কোন ডেডিকেটেড সার্চ বক্স না থাকে।
Ctrl + F, F3 – বর্তমান পেজে অনুসন্ধানের জন্য একটি ইন-পেজ সার্চ বক্স ওপেন হবে।
Ctrl + G, F3 – পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পরবর্তী মিল খুঁজবে।
Ctrl + Shift + G, Shift + F3 – পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পূর্ববর্তী মিল খুঁজবে।
হিস্টোরি এবং বুকমার্ক
Ctrl + H – ব্রাউজিং হিস্টোরি ওপেন হবে।
Ctrl + J – ডাউনলোড হিস্টোরি ওপেন হবে।
Ctrl + D – বর্তমান পেজকে বুকমার্ক করবে।
Ctrl + Shift + Del – ক্লিয়ার ব্রাউজিং হিস্টোরি উইন্ডো ওপেন হবে।
অন্যান্য ফাংশন
Ctrl + P – বর্তমান পেজ প্রিন্ট হবে।
Ctrl + S –কম্পিউটারে বর্তমান পেজ সেভ হবে।
Ctrl + O –কম্পিউটারের একটি ফাইল ওপেন হবে।
Ctrl + U – বর্তমান পেজের সোর্স কোড ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + I, F12 –ডেভেলপার টুলস অথবা ফায়ারবাগ ওপেন হবে।
আশা করি এই কীবোর্ড শর্টকাটগুলো ব্যবহার করে এখন আপনি আরও সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারবেন।
সকল ওয়েব ব্রাউজারের শর্টকাট কী
ওয়েব ব্রাউজার ডেভেলপাররা ভালো করেই জানে যে ব্যবহারকারীরা কি দেখতে এবং করতে পছন্দ করে, যখন তারা একটি ব্রাউজার ব্যবহার করে।
এটা বিশেষ করে ফায়ারফক্স, ক্রম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা এবং সাফারির ক্ষেত্রে সত্য।
প্রায় প্রতিটি ওয়েব ব্রাউজার একটি বিশাল সংখ্যক প্রচলিত কীবোর্ড শর্টকাট শেয়ার করে। এছাড়াও, প্রত্যেকটি ব্রাউজারের নিজস্ব প্রচুর কীবোর্ড শর্টকাট আছে, তবে প্রত্যেকটি ব্রাউজারের কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলো জানা থাকলে একদিকে যেমন খুব সহজেই যেকোনো ব্রাউজারে সুইচ করা যাবে, তেমনি সময়ও প্রচুর বাঁচবে।
আজকের টিউনে আমি এই কমন কীবোর্ড শর্টকাটগুলোই আপনাদের দেখাবো যা সকল ওয়েব ব্রাউজারে কাজ করবে।
ট্যাবের ক্ষেত্রে
Ctrl + N– একটি নতুন উইন্ডো ওপেন হবে।
Ctrl + key (1-8) – সংখ্যার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + 9 – সর্বশেষ ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + Tab – পরবর্তী ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + Page Up একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।
Ctrl + Page Down ও একই কাজ করে শুধু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ছাড়া।
Ctrl + Shift + Tab – পূর্ববর্তী ট্যাবে সুইচ করবে।
Ctrl + W, Ctrl + F4 – বর্তমান ট্যাবকে বন্ধ করবে।
Ctrl + T – একটি নতুন ট্যাব ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + T – সর্বশেষ বন্ধ হওয়া ট্যাবটি পুনরায় ওপেন হবে।
Alt + F4 –বর্তমান উইন্ডোকে বন্ধ করবে। (প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য কাজ করবে।)
মাউস এবং কীবোর্ডের সমন্বয়ে
Ctrl + Left Click –বর্তমান ট্যাবটিকে দৃশ্যমান রেখে একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে।
Shift + Left Click – একটি নতুন উইন্ডোতে লিংক ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + Left Click –একটি নতুন ট্যাবে লিংক ওপেন হবে। (নতুন ট্যাবটি দৃশ্যপটে থাকবে।) মাউসের মাঝে (চাকায়) ক্লিক করে – কোন একটি ট্যাবের মাঝখানে মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের মাঝখানে চাপ দিলে ট্যাবটি বন্ধ হয়ে যাবে। ন্যাভিগেশন
F5 – রিফ্রেশ / রিলোড।
Ctrl + F5 – রিফ্রেশ করবে এবং বর্তমান পেজের ব্রাউজার ক্যাশ রিসেট করবে। (পুরো পেজটাকে পুনরায় ডাউনলোড করবে।)
Alt + Left Arrow, Backspace – আগের পেজে ব্যাক করবে।
Alt + Right Arrow, Shift + Backspace – যেই পেজ থেকে ব্যাক করা হয়েছে আবার সেই পেজে ফরোয়ার্ড করবে।
Escape – পেজ লোড বন্ধ হয়ে যাবে।
Alt + Home –হোমপেজে ফিরে যাবে। (ব্রাউজারে যেই হোমপেজ সেট করা আছে।) জুম্ ইন ও আউট
Ctrl and +, Ctrl + Mousewheel Up – জুম্ ইন।
Ctrl and -, Ctrl + Mousewheel Down – জুম্ আউট।
Ctrl + 0 – ডিফল্ট (১০০%) জুমে রিসেট করবে।
F11 – ফুল স্ক্রিন মোড, এক্সিট ফুল স্ক্রিন মোড। স্ক্রলিং
Space, Page Down – এক ধাপ নিচের দিকে স্ক্রল করবে।
Shift + Space, Page Up – এক ধাপ উপরের দিকে স্ক্রল করবে।
Home – পেজের একদম উপরে স্ক্রল করবে।
End – পেজের একদম নিচে স্ক্রল করবে।
Ctrl + L, Alt + D, F6 – অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট হবে।
Ctrl + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সটের আগে www এবং পরে .com যুক্ত হয়ে ওয়েবসাইট লোড হবে।
সার্চ
Alt + Enter – অ্যাড্রেস বারে লেখা টেক্সট সম্পর্কিত সার্চ রেজাল্ট একটি নতুন ট্যাবে ওপেন হবে।
Ctrl + K, Ctrl + E – ব্রাউজারের বিল্ট-ইন সার্চ বক্স সিলেক্ট করবে অথবা অ্যাড্রেস বার সিলেক্ট করবে যদি ব্রাউজারের কোন ডেডিকেটেড সার্চ বক্স না থাকে।
Ctrl + F, F3 – বর্তমান পেজে অনুসন্ধানের জন্য একটি ইন-পেজ সার্চ বক্স ওপেন হবে।
Ctrl + G, F3 – পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পরবর্তী মিল খুঁজবে।
Ctrl + Shift + G, Shift + F3 – পেজে অনুসন্ধানকৃত টেক্সটের পূর্ববর্তী মিল খুঁজবে।
হিস্টোরি এবং বুকমার্ক
Ctrl + H – ব্রাউজিং হিস্টোরি ওপেন হবে।
Ctrl + J – ডাউনলোড হিস্টোরি ওপেন হবে।
Ctrl + D – বর্তমান পেজকে বুকমার্ক করবে।
Ctrl + Shift + Del – ক্লিয়ার ব্রাউজিং হিস্টোরি উইন্ডো ওপেন হবে।
অন্যান্য ফাংশন
Ctrl + P – বর্তমান পেজ প্রিন্ট হবে।
Ctrl + S –কম্পিউটারে বর্তমান পেজ সেভ হবে।
Ctrl + O –কম্পিউটারের একটি ফাইল ওপেন হবে।
Ctrl + U – বর্তমান পেজের সোর্স কোড ওপেন হবে।
Ctrl + Shift + I, F12 –ডেভেলপার টুলস অথবা ফায়ারবাগ ওপেন হবে।
আশা করি এই কীবোর্ড শর্টকাটগুলো ব্যবহার করে এখন আপনি আরও সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারবেন।
কম্পিউটারের প্রসেসর কিনার আগে যা জানা প্রয়োজন
প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান হার্ডওয়্যার। প্রসেসর কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)
এই দুটি কোম্পানিই ভালো। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কিছু প্রযুক্তিগত দিক থেকে Intelএগিয়ে রয়েছে। তবে বর্তমানে AMD ও তাদের APU(acceleration processing Unit)প্রসেসরের ম্যাধ্যমে বাজারে সুলভ মূল্যে বেশ কিছু ভাল প্রসেসর এনেছে।
বর্তমানে বাজারে এখানে গিয়ে বাজার দর দেখুন।যেহেতু প্রসেসর কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে এবং যার ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে।
১. প্রসেসরের Clock Speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে। শুধু clock speed নয়, প্রসেসরের Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত তাও লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল প্রসেসরে কয়টি কোর(core) এবং কয়টি থ্রেড(thread)আছে তা খেয়াল করতে হবে। কোর এবং থ্রেড এর সংখ্যা বেশি হলে স্পিড বাড়বে।
এছাড়া FSB (Front Serial Bus) এর পরিমাণ লক্ষ্য করতে হবে। FSB বেশি হলে স্পিড বেশি হবে। তাই মাদারবোর্ডের বাস স্পিডের সাথে মিল রেখে প্রসেসর কেনা উচিৎ। যদিও নতুন প্রসেসর গুলোতে FSB ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে QPI ব্যবহৃত হয়।
২. প্রসেসরের সিরিজ কী, সেটাও খেয়াল রাখার একটি বিষয়। কারণ সিরিজ যত উন্নত হবে, প্রসেসর মান বাড়বে। Intelএর প্রথম দিককার প্রসেসর এর মধ্যে রয়েছে, Pentium Series । পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে এসেছে, Celeron series, Core Series, i Series।
তেমনি AMD এর প্রসেসর গুলো হল Sempron, Athlon, AMD Athlon X2, AMD Athlon II X2, AMD Phenom, AMD FX, AMD APUইত্যাদি। তাই সবসময় নতুন সিরিজের প্রসেসর কেনা ভাল।কিন্তু প্রসেসরটি যেন আপনার মাদারবোর্ডে সমর্থন করে সে বিষয়টিও লক্ষ্য রাখতে হবে।
৩. প্রসেসরের একটি বিশেষ ফিচার হল Hyper Threading Technology । কারণ এ প্রযুক্তি Multitasking কাজ করার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী ভুমিকা রাখে। এছাড়া Intel প্রসেসরের ক্ষেত্রে Turbo Boost Technology রয়েছে কিনা তা লক্ষ্য রাখতে হবে। এই প্রযুক্তি বিশেষ বিশেষ প্রয়োজনের সময় প্রসেসরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৪. প্রসেসরে GPU (Graphics Processing Unit) রয়েছে কিনা তা লক্ষ্য রাখতে হবে।প্রয়োজনে অনলাইল থেকে নির্বাচিত মডেলের প্রসেসরের স্পেসিফিকেশন দেখে নিন। প্রসেসরে GPU থাকলে এবং ভালো মাদারবোর্ড ব্যবহার করলে External Graphics Card প্রয়োজন হয় না। AMD এর APU (acceleration processing Unit)প্রসেসরে আলদা Graphics Processing Unit রয়েছে। যা দিয়ে হাই ডেফিনেশন ভিডিও,গেমস ও অন্যান্য গ্রাফিকাল কাজ করা যায়।
৫. প্রসেসরেটি যে দোকান থেকে কিনছেন সেই দোকানের ক্রেতাদের কীরূপ গ্রাহক সেবা দেয় তা জেনে নেওয়া ভাল। সেক্ষেএে পরিচিত লোকদের সাহায্য নিতে পারেন। বাজারে অনেক সময় খোলা হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়। কখনোই এগুলো কেনা উচিৎ নয়।প্রসেসর ক্রয় করার পূর্বে পূর্বোল্লিখিত লক্ষণীয় বিষয় গুলো বিবেচনায় রাখা উচিৎ। আশা করি এই টিউনের ম্যাধ্যমে প্রসেসর ক্রয় করতে সুবিধা পাবেন। ধন্যবাদ।
কম্পিউটারের নিরাপওা বাড়ানোর উপায়
প্রত্যেক ব্যবহারকারীরই উচিত কম্পিউটারের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবা।ভাইরাস, ওয়ার্ম, হ্যাকিং, তথ্য চুরি রোধ করা সম্ভব কিছু নিয়ম মেনেই।
যেভাবেই বাড়ানো যায় কম্পিউটারের নিরাপত্তা।
ফায়ারওয়াল: ফায়ারওয়াল এক বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবস্থা। এটি ইনকামিং এবং আউটগোয়িং ইন্টারনেট সংযোগ পর্যবেক্ষণ করে। হ্যাকারদের হুটহাট আক্রমণ এবং নিজে থেকেই ছড়িয়ে পড়া ওয়ার্ম প্রতিহত করতে ফায়ারওয়াল কাজ করে।
এ ছাড়া কম্পিউটারের অনেক নিরাপত্তাব্যবস্থাও নিয়ন্ত্রণ করে। উইন্ডোজে অপারেটিং সিস্টেমে Run- এ গিয়ে firewall.cpl লিখে এন্টার দিন।ফায়ারওয়াল সেটিংস খুলে যাবে।
এরপর প্রয়োজনে সক্রিয় করুন।অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার কম্পিউটারের নিরাপত্তার দায়িত্ব যদি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ওপরই ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে অবশ্যই ভালো মানের একটি অ্যান্টিভাইরাস বেছে নিন। বিনা মূল্যে অনেক অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলোতে নিরাপত্তার সব সুবিধা থাকে না। যেটাই ব্যবহার করুন না কেন, অ্যান্টি ভাইরাস সব সময় হালনাগাদ করে নিতে হবে।
পাসওয়ার্ড বাছাই অধিকাংশ ব্যবহারকারী ই-মেইল বা ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সাবধান নয়। সহজেই মনে রাখা যায়, এমন পাসওয়ার্ড সবাই ব্যবহার করতে চায়। কিন্তু আপনার কাছে যেটি মনে রাখা সহজ, হ্যাকারদের কাছে সেটি অনুমান করা তার চেয়েও সহজ। তাই পাসওয়ার্ড বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কি-বোর্ডের বিশেষ অক্ষর !@#$ %^ মিলিয়ে পাসওয়ার্ড (যেমন P@$$W% R#)ব্যবহার করুন। তাহলে হ্যাকার বা অন্য কেউ সহজে অনুমান করতে পারবে না, ফলে অনলাইনেও নিরাপদ থাকা যাবে।
সতর্ক থাকুন ইন্টারনেটে ইন্টারনেটের যথাযথ ব্যবহার অনেকেই করতে পারে না। না বুঝে এবং আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে হুটহাট তাতে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। ই-মেইলের স্প্যাম ফোল্ডারে আসা ই-মেইলের লিংকে না বুঝে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন।এবং সতর্ক হোন কোন ধরনের তথ্য আপনি নামাতে (ডাউনলোড) চাচ্ছেন।
ভুলবশত কোনো ওয়ার্ম বা ভাইরাস নামাচ্ছেন না তো? হ্যাকার এবং দুষ্কৃতকারীরা সব সময় আপনাকে আকর্ষণীয় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন এবং ডলারের প্রলোভন দেখিয়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। তাই আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার আগে ভেবে চিন্তে ক্লিক করুন। নয়তো এক ক্লিকেই কম্পিউটারের কখনো বা নিজের বিপদ ডেকে আনবেন।
কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবেন
১। কম্পিউটার স্টার্ট করুন কম্পিউটার স্টার্ট করুন
২। কম্পিউটার এর login স্ক্রীন আসবে।
৩। এক সাথে কীবোর্ড এর ctr+alt+delete এইটা চাপ দিলে একটা নতুন উইন্ডো শো করবে ।
৪। এখানে একটা USER BOX আরেকটা PASSWORD BOX দেখা যাবে।
৫। এখানে আপনি লিখবেন USER BOX এ administrator এবং PASSWORD BOX টা খালি রাখবেন।
৬। এবার OK দিন।
৭। এখন User Account এইখানে আপনি সকল user দের দেখবেন। এখন আপনি চাইলেই user এর password remove করতে পারবেন!
ইউপিএস থাকার পরেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়
মনিটর ঝাপসা বা ছবি কাঁপলে কি করতে পারি
সমাধান: যদি মনিটর ঝাপসা মনে হয় বা এটি কাঁপতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে মনিটর ও গ্রাফিক্স কার্ডের রিফ্রেশ রেটে অসামঞ্জস্য আছে।
যদি উইন্ডোজ লোড হওয়াকালীন এই সমস্যা হয় তাহলে বুঝবেন মনিটরের রিফ্রেশ রেট ভুলভাবে সেটিংস করা হয়েছে।
এমতাবস্থায় সিস্টেম বুট হবার পর যখন Starting Windows মেসেজটি দেখবেন তখনই কী-বোর্ডের এফ৮ চেপেসেফ মোডে উইন্ডোজ চালু করুন। এর গ্রাফিক্স/ডিসপ্লে প্রোপার্টিজে গিয়েরিফ্রেশ রেট ঠিক করুন।
মনিটরে অস্পষ্ট কালার ও প্যাটার্ন-এর সমাধান কি
সমাধান: যদি মনিটরে অস্পষ্ট কালার ও প্যাটার্ন দেখা যায় এবং চালু করতে গেলে মনিটর কাঁপতে থাকে বা চালুই হয় না তখন বুঝতে হবে একহয় আপনার ডাইরেক্ট এক্স পুরাতন অথবা গ্রাফিক্স কার্ডের লেটেস্ট ড্রাইভার নেই।
তাই সবসময় লেটেস্ট ডাইরেক্ট এক্স ব্যবহার করবেন ও গ্রাফিক্স কার্ড ড্রাইভার আপডেটেড রাখবেন।
এরপরও সমস্যা থাকলে বুঝতে হবে আপনার ভিডিও কার্ড ও উইন্ডোজের মধ্যে কম্পাটিবিলিটিতে সমস্যাআছে। এমতাবস্থায় অভিজ্ঞ কাউকে দেখান অথবা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন।
কম্পিউটারের কনফিগারেশন জানার উপায়
সমাধান: কম্পিউটারের বেসিক কনফিগারেশনগুলো জানার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে।
মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে জেনারেল ট্যাব থেকে জেনে নিতে পারবেন প্রসেসর, র্যাম ও অপারেটিং সিস্টেম সংক্রান্ত তথ্য।
গ্রাফিক্স বা ডিসপ্লে প্রোপ্রার্টিজে গিয়ে ইনফরমেশন থেকে জানতে পারবেন গ্রাফিক্সকার্ড সংক্রান্ত তথ্য। আর অনেকক্ষেত্রেই কম্পিউটার কেনার ক্যাশমেমোতেই এসব বিস্তারিত লিখা থাকে।
আরেকটি কাজ করতে পারেন। কোনো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীর সহায়তায় জেনে নিতে পারেন তথ্যগুলো।
যেভাবেই যাই জানুন না কেন তা ভালোভাবে লিখে যত্নসহকারে রেখে দিন, পরবর্তীতে কাজে আসতে পারে এসব তথ্য।
ইন্টারনেট কানেকশন বারবার ডিসকানেক্ট হয়ে গেলে করণীয় কাজ
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক কারণেই ইন্টারনেট সংযোগে হঠাৎ সমস্যা দেখা দিতে পারে। সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। এমন হলে কী করবেন?
আইপি ঠিকানায় সমস্যা হলে:কাজ বন্ধ হয়ে গেলে IP Config-এর মাধ্যমে TCP/IP network configuration-এর বর্তমান অবস্থা দেখে DHCP I DNS সেটিংসকে রিফ্রেশ করতে হবে।
এটি করতে উইন্ডোজ ৭ বা ৮ অপারেটিং সিস্টেমের স্টার্ট মেনুতে cmd লিখে Ctrl + Shift + Enter চাপুন। কমান্ড প্রম্পট এলে এখানে ip config লিখে Enter করলে ইন্টারনেট প্রটোকলের বর্তমান অবস্থা প্রত্যক্ষ করা যাবে। আবার ip config/release লিখে এন্টার করলে বর্তমান আইপি ঠিকানা মুক্ত হবে।
তারপর আবার ipconfig/renew লিখে এন্টার করলে নতুন আইপি ঠিকানা পাওয়া যাবে। যদি এই কমান্ড চালালে সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আবার Ipconfig/Renew লিখে এন্টার করুন।
ওপরের কমান্ডগুলো চালানোর পর সমস্যা থেকে গেলে স্টার্ট মেনুতে notepad লিখে এন্টার করুন।
এখানে প্রথম লাইনে ipconfig/release লিখে এন্টার করুন।
দ্বিতীয় লাইনে আবার ipconfig/renew লিখে নোটপ্যাডের File-এ গিয়ে Save as চাপুন। iprenew.bat নামে ফাইলটি ডেস্কটপে সেভ করে নিন।
এবার যখনই সমস্যা হবে এই ফাইলে দুই ক্লিক করলে সমস্যা সমাধান হবে।
ডিএনএস ক্যাশে সমস্যা হলে:ডিএনএস ক্যাশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ঘন ঘন ইন্টারনেট সংযোগে সমস্যা দেখা দেয়। রিসেট বা ফ্ল্যাশ করে ক্যাশের এই সমস্যাকে দূর করা যায়।
আগের চালু থাকা কমান্ড প্রম্পটের বক্সে ipconfig/flushdns লিখে এন্টার করুন। Successfully flushed the DNS Resolver Cacheবার্তা দেখিয়ে নিশ্চিত করবে।
পরেরবার ipconfig/registerdns লিখে আবার এন্টার করুন। হোস্ট ফাইলে যেকোনো প্রোগ্রামের ডিএনএস রেকর্ড হয়ে যাবে এবং ডিএনএস ক্যাশের সমস্যা দূর হবে।
নেটওয়ার্ক টুল দিয়ে মেরামত:উইন্ডোজ ৭ বা ৮-এর নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যা নানা ধাপে ঠিক করতে উইন্ডোজেই তার সমাধান আছে। এ জন্য Control Panel থেকে Network and Sharing Center-এ যাবেন। এর নিচে Troubleshoot Problems- এ ক্লিক করে পরের পর্দার Internet Connection- এ ক্লিক করতে হবে।
এভাবে পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্কে সমস্যা খুঁজে নিয়ে তার সমাধান করা যাবে।
মডেম নো সার্ভিস/ নো নেটওয়ার্ক
সমাধান: জিপিআরএস বা এজ মডেমের এই সমস্যা হলে-
1. সীমটি ট্রে থেকে খুলে আবার লাগিয়ে কানেক্ট দিন। অনেকসময় মডেম ঠিকমতো সীম কানেকশন না পাবার কারনেও নেট সমস্যা করে থাকে।
2. ড্রাইভার নতুন করে ইন্সটল করে দেখুন।
কম্পিউটার ইন্টারনেট মডেম খুঁজে পাচ্ছে না
সমাধান: কম্পিউটার আপনার ডায়াল আপ বা জিপিআরএস/এজ মডেম কোনো কারণে খুঁজে না পেলে সেটি অন্য স্লটে /পোর্টে লাগিয়ে দেখুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট দিয়ে আবার চেষ্টা করে দেখুন।
পিসি মডেম পাচ্ছে কিন্তু ইন্টারনেট নেই
সমাধান: ডায়াল আপে মডেমের ক্ষেত্রে-
• ফোনের ডায়াল টোন আছে কিনা দেখুন।
• মডেম ঠিকমতো কাজ করছে কিনা তা জানার জন্য ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে চেক করুন।
• মডেমের ড্রাইভার নতুন করে ইন্সটল করে দেখুন।
এজ/জিপিআরএস মডেমের ক্ষেত্রে-
• মোবাইলের নেটওয়ার্ক চেক করুন।
• সীমে ইন্টারনেট এক্টিভেট আছে কিনা দেখুন।
• নতুন করে ড্রাইভার ইন্সটল করে দেখুন।
ল্যাপটপ ব্যাকআপ কম দিচ্ছে
সমাধান: আপনার ল্যাপটপটি যদি ভালো ব্রান্ডের না হয়ে থাকে তাহলে এটি কেনার কিছুদিন পর থেকেই এই ব্যাকআপ টাইম কমতে পারে। এখানে আসলে করার কিছু নেই। এজন্য কেনার সময়ই ভালো ব্রান্ডের জিনিস বেছে নিন। আর ল্যাপটপ যখন চার্জ দিবেন তখন টানা চার্জ দিবেন। বারবার চার্জ থেকে এটিকে খুলবেন না। এতে ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। ব্যাটারি দিয়ে ব্যবহার করলে চার্জ যখন একেবারে শেষের দিকে চলে আসবে তখন আবার নতুন করে চার্জ দিবেন। তার আগে নয়।